Ami 2019 e honurs 1st year exam dei..akhon amr fst year er admit pache na ki krte pari??
Lost your password? Please enter your email address. You will receive a link and will create a new password via email.
Please briefly explain why you feel this question should be reported.
Please briefly explain why you feel this answer should be reported.
Please briefly explain why you feel this user should be reported.
প্রথমে কলেজের কম্পিউটার অপারেটরের সাথে যোগাযোগ করবেন উনি খুব সহজেই আরেকটা রেজিষ্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে দিতে পারেন। তাই এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কোন প্রয়োজন নেই। এর পর ও যদি কাজ না হয় তাহলেঃ-
নিকটস্থ থানায় জিডি করাঃ রেজিষ্ট্রেশন কার্ড বা প্রবেশপত্র হারিয়ে গেলে নিকটস্থ থানায় জিডি (সাধারণ ডায়েরি) করতে হবে। থানার অফিসার ইনচার্জ বরাবর একটা আবেদন করতে হবে যাতে আপনার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর, রোল নম্বর, নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, কলেজের নামসহ বিস্তারিত তথ্য দিয়ে আবেদনপত্রটি লিখতে হবে। পরে থানার কার্যক্রম শেষে আপনাকে জিডির একটা কপি দেয়া হবে। আপনি সেই জিডি কপি কলেজে জমা দিয়ে নতুন একটা রেজিষ্ট্রেশন কার্ড বা প্রবেশপত্রের জন্য অধ্যক্ষ স্যার বরাবর আবেদন করতে পারবেন।
দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপনঃ স্থানীয় বা জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় ”হারিয়ে গেছে” এমন শিরোনামে বিজ্ঞাপন দিতে হবে। যাতে আপনার রেজিষ্ট্রেশন নম্বর, রোল নম্বর, নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, কলেজের নামসহ বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। তারপর সেই পত্রিকার ঔ অংশবিশেষ কেটে নিয়ে কলেজের আবেদন পত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে।
বিঃদ্রঃ দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দিতে ফি লাগে।
পুড়ে/ নষ্ট/ ছিড়ে গেলে
যদি কোন কারণবশত রেজিষ্ট্রেশন কার্ড বা প্রবেশপত্র পুড়ে যায়, নষ্ট হয়ে যায়, ছিড়ে যায় তখন যদি তার অংশ বিশেষ আপনার কাছে থাকে তখন থানায় জিডি ও পেপারে বিজ্ঞাপন না দিলেও চলবে।
তখন আবেদন ফরমের সাথে সেই অবশিষ্ট অংশ গুলো জমা দিলেও চলবে। রেজিষ্ট্রেশন কার্ড বা প্রবেশপত্রের অংশবিশেষে নাম, রোল নম্বর, কেন্দ্র, পাশের বিভাগ ও সন, জন্ম তারিখ ও পরীক্ষার নাম না থাকলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।
সহজ পদ্ধতি
আগে রেজিষ্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিস থেকে প্রিন্ট হয়ে আসতো। তাই এসব হারিয়ে গেলে নিজে বোর্ডে যেতে হত বা কলেজের কোন প্রতিনিধির মাধ্যমে আনাতে হত। কিন্তু এখন ডিজিটালাইজেশন হবার কারণে এখন আর এসব বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রিন্ট হয়ে আসেনা।
অনলাইনে প্রকাশ করা হয় কলেজ কর্তৃপক্ষ সেটা ডাউনলোড করে নিজেরা প্রিন্ট করে নিতে পারে যতবার খুশি। ফলে কলেজ কর্তৃপক্ষ ইচ্ছে করলে একজন শিক্ষার্থীকে থানায় জিডি করা বা দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞাপন দেয়ার ঝামেলা থেকে রক্ষা করতে পারে।
যখন অনলাইনে রেজিষ্ট্রেশন কার্ড এবং প্রবেশপত্র ডাউনলোড করে তখন তা কম্পিউটারে সেভ থাকে। তাই যখন প্রয়োজন হয় তখনই প্রিন্ট দিতে পারবে কলেজ কর্তৃপক্ষ।